, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন (বিজেপি)’র ২.৩ও ৪ নং ওয়ার্ড কমিটি গঠন তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত শ্রমিক দল- জাহাঙ্গীর এম আলম ভোলায় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি, লঞ্চ ও সী-ট্রাক চলাচল বন্ধ, দিনমজুর সহ যাত্রীদের ভোগান্তি চরমে  ভোলার দৌলতখানে বিএনপি’র ফেস্টুন ব্যানার ফেলে দেওয়ার অভিযোগ। ভোলা-২ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য সংসদ প্রার্থী আলোচনায় শ্রমিকদল নেতা,জাহাঙ্গীর এম আলম জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে ভোলা জেলা বিএনপি ও শ্রমিকদল বিজেপি ভোলা সদর উপজেলার উওর দিঘলদী ইউনিয়নের ৫,৬ নং ওয়ার্ড কমিটির গঠন। গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জের বন্দোবস্ত দলিল থাকা সত্ত্বেও জমি ফেরত নিবে সরকার এমন খবরে দিশেহারা ভূমিহীন কৃষকরা ভোলায় মেহেদী আর্ট করতে ডেকে নিয়ে মারধরসহ মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ। ভোলায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভেলুমিয়া বিএনপির দুই গ্রুপ সংঘর্ষ।

গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জের বন্দোবস্ত দলিল থাকা সত্ত্বেও জমি ফেরত নিবে সরকার এমন খবরে দিশেহারা ভূমিহীন কৃষকরা

  • প্রকাশের সময় : ০৮:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
  • ৮১ পড়া হয়েছে

 

দিশা সরকার গাইবান্ধা থেকে
সরকার কর্তৃক স্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়া খাস জমি জরিপে চূড়ান্তভাবে ও প্রকাশিত খতিয়ানে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তিদের নামে রেকর্ড থাকা সত্ত্বেও হরিপুর ব্রিজের উত্তর পাশে খাস বন্দোবস্ত জমিনগুলো কৃষকদের কাছ থেকে ফের নিবেন সরকার, এমনটাই দাবি করেছেন বন্দোবস্ত দলিল পাওয়া সুন্দরগঞ্জ উপজেলা হরিপুরের ভূমিহীন কৃষকদের।

গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুরে তিস্তা নদীর গর্ভে বসতভিঠা ফসলি জমি হারিয়েছেন নিঃস্ব হয়ে মানবতার জীবন যাপন করছেন হাজারো মানুষ। সেই ভুমিহীন মানুষগুলো দীর্ঘদিন বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে যখন সরকারের
সরকার কর্তৃক স্থায়ী বন্দোবস্ত দলিলের মাধ্যমে সুন্দরগঞ্জ হরিপুর মৌজার ১৬৮০ ও ১০০১ দাগে প্রায় ৬০ একর জমি কৃষকদের নামে বন্দোবস্ত দলিল হয়েছে। ওই জমিগুলোতে তারা দীর্ঘদিন থেকে ওই চাষাবাদ করে আসছেন হরিপুরের প্রায় শতাধিক কৃষক, জমিগুলোতে ফসল করে জীবিকা নির্বাহ করেন তারা, সব মিলে প্রায় এক থেকে দেড় হাজার মানুষের জীবিকা চলে এই জমির উৎপাদিত ফসল থেকে। বন্দোবস্ত দলিলকৃত ভূমিহীন কৃষকরা বলেন আমরা সরকারের কাছ থেকে বন্দোবস্ত দলিলের মাধ্যমে প্রায় ৬০ একর ফসলি জমি সরকার আমাদের দেয়। সেই জমিগুলোতে আমরা ফসল উৎপাদন করে থাকি, ঔ ফসল দিয়ে আমাদের জীবন চলে, যদি সরকার এই জমিগুলো নিয়ে নেয় তাহলে আমরা আমাদের নিজেদের প্রাণ দিয়ে দেব কিন্তু প্রাণ থাকতে এক ইঞ্চি জমিও ছাড়বো না।

এ ব্যাপারে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজ কুমার বিশ্বাস মুঠোফোনে বলেন আপাতত আমরা কোন জমি সরকার গ্রহণ করছে না তবে হরিপুর ব্রিজের উত্তর পাশে দুইটি দাগ প্রায় একশত একর খাস জমে রয়েছে, তার মধ্যে ৫ থেকে ১০ একর জমি বন্দোবস্ত দলিল থাকতে পারে সেগুলো আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। এর বাহিরে যে জমিগুলো রয়েছে সেগুলো আমরা আলাদা করে দেখার চেষ্টা করছি।
তবে যেগুলো বন্দোবস্ত দলিল রয়েছে সে জমিগুলো সরকার গ্রহণ করবে না।

দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন (বিজেপি)’র ২.৩ও ৪ নং ওয়ার্ড কমিটি গঠন

গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জের বন্দোবস্ত দলিল থাকা সত্ত্বেও জমি ফেরত নিবে সরকার এমন খবরে দিশেহারা ভূমিহীন কৃষকরা

প্রকাশের সময় : ০৮:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

 

দিশা সরকার গাইবান্ধা থেকে
সরকার কর্তৃক স্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়া খাস জমি জরিপে চূড়ান্তভাবে ও প্রকাশিত খতিয়ানে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তিদের নামে রেকর্ড থাকা সত্ত্বেও হরিপুর ব্রিজের উত্তর পাশে খাস বন্দোবস্ত জমিনগুলো কৃষকদের কাছ থেকে ফের নিবেন সরকার, এমনটাই দাবি করেছেন বন্দোবস্ত দলিল পাওয়া সুন্দরগঞ্জ উপজেলা হরিপুরের ভূমিহীন কৃষকদের।

গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুরে তিস্তা নদীর গর্ভে বসতভিঠা ফসলি জমি হারিয়েছেন নিঃস্ব হয়ে মানবতার জীবন যাপন করছেন হাজারো মানুষ। সেই ভুমিহীন মানুষগুলো দীর্ঘদিন বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে যখন সরকারের
সরকার কর্তৃক স্থায়ী বন্দোবস্ত দলিলের মাধ্যমে সুন্দরগঞ্জ হরিপুর মৌজার ১৬৮০ ও ১০০১ দাগে প্রায় ৬০ একর জমি কৃষকদের নামে বন্দোবস্ত দলিল হয়েছে। ওই জমিগুলোতে তারা দীর্ঘদিন থেকে ওই চাষাবাদ করে আসছেন হরিপুরের প্রায় শতাধিক কৃষক, জমিগুলোতে ফসল করে জীবিকা নির্বাহ করেন তারা, সব মিলে প্রায় এক থেকে দেড় হাজার মানুষের জীবিকা চলে এই জমির উৎপাদিত ফসল থেকে। বন্দোবস্ত দলিলকৃত ভূমিহীন কৃষকরা বলেন আমরা সরকারের কাছ থেকে বন্দোবস্ত দলিলের মাধ্যমে প্রায় ৬০ একর ফসলি জমি সরকার আমাদের দেয়। সেই জমিগুলোতে আমরা ফসল উৎপাদন করে থাকি, ঔ ফসল দিয়ে আমাদের জীবন চলে, যদি সরকার এই জমিগুলো নিয়ে নেয় তাহলে আমরা আমাদের নিজেদের প্রাণ দিয়ে দেব কিন্তু প্রাণ থাকতে এক ইঞ্চি জমিও ছাড়বো না।

এ ব্যাপারে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজ কুমার বিশ্বাস মুঠোফোনে বলেন আপাতত আমরা কোন জমি সরকার গ্রহণ করছে না তবে হরিপুর ব্রিজের উত্তর পাশে দুইটি দাগ প্রায় একশত একর খাস জমে রয়েছে, তার মধ্যে ৫ থেকে ১০ একর জমি বন্দোবস্ত দলিল থাকতে পারে সেগুলো আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। এর বাহিরে যে জমিগুলো রয়েছে সেগুলো আমরা আলাদা করে দেখার চেষ্টা করছি।
তবে যেগুলো বন্দোবস্ত দলিল রয়েছে সে জমিগুলো সরকার গ্রহণ করবে না।